আপনার সন্তান কি প্রায়ই সর্দি-কাশিতে ভোগে? আর বর্ষায় এই সমস্যা দ্বিগুণ হয়েছে? তবে জেনে নিন কিছু উপায়
হাত ধোওয়ার অভ্যেস সংক্রমণের বিস্তার রোধে দারুণ কার্যকর। বাচ্চারা যখন তখন এখানে-সেখানে হাত দিয়ে ফেলে, এর ফলে খুব সহজেই জীবাণু প্রবেশ করে তাদের শরীরে
তাই বারবার বাচ্চার হাত পা ধুয়ে দিন। তাহলে আর জীবাণু প্রবেশ করবে না শরীরে আর সংক্রমণের কবলেও পড়বে না। হাত ধোওয়ার পরে মুখ স্পর্শ না করাই ভাল
অসুস্থ ব্যক্তির কাশি বা হাঁচির মাধ্যমে অনেক ভাইরাস বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। সেই ভাইরাস অন্য ব্যক্তির শরীরে তার নাক, চোখ এবং মুখ দিয়ে প্রবেশ করে। বাচ্চা থেকে বয়স্ক, সকলেরই উচিত যখন তখন মুখে স্পর্শ না করা
সুস্থ থাকতে গেলে প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম খুবই প্রয়োজনীয়। ঘুমের অভাব হতে থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল হয়ে পড়বে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা দিনের পর দিন ঠিকমতো ঘুমায় না, তাদের অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই প্রত্যেক বাবা-মায়েদের উচিত তাদের বাচ্চারা ঠিকমতো ঘুমাচ্ছে কিনা সে দিকে খেয়াল রাখা
সুস্থ-সবল থাকার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা বা ব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বড়দের মতোই বাচ্চাদেরও নিয়মিত ব্যায়াম করা জরুরি
বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার জন্য পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সন্তানকে প্রতিদিন প্রচুর তাজা ফল এবং শাকসবজি খাওয়ান। ভিটামিন সি, ডি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারগুলি প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে খাওয়ানোর চেষ্টা করুন
সন্তানকে সময়মতো টিকা দিতে কখনই ভুলবেন না। আট থেকে আশি, সকলেরই বিভিন্ন সংক্রমণ এবং রোগ থেকে বাঁচানোর অন্যতম সেরা উপায় হল টিকাকরণ
এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে এবং শরীরকে রোগ-জীবাণুর সঙ্গে লড়াই করতে সহায়তা করে