JU: এবার যাদবপুর কর্তৃপক্ষকে চিঠি জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের, সাতদিনের মধ্যে জবাব তলব

Deeksha Bhuiyan | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 17, 2023 | 7:42 PM

NCPCR: চিঠিতে লেখা হয়েছে, গত ৯ অগস্ট ছাত্রের মৃত্য়ুর ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ করা হোক। একইসঙ্গে তদন্ত করে সাতদিনের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতেও বলা হয়েছে। এর আগে রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনও চিঠি দেয় কর্তৃপক্ষকে।

JU: এবার যাদবপুর কর্তৃপক্ষকে চিঠি জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের, সাতদিনের মধ্যে জবাব তলব
জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চিঠি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে।
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: যাদবপুরে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আগেই চিঠি পাঠিয়েছিল। এবার জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চিঠি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। বৃহস্পতিবার জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন (NCPCR) রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুকে চিঠি পাঠিয়েছে। সাত দিনের মধ্যে অ্যাকশন রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিশনের তরফে।

এর আগে যাদবপুরে বিএ প্রথমবর্ষের ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় রাজ্যের মুখ্যসচিব, রাজ্য পুলিশের ডিজি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে চিঠি পাঠিয়েছিল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। চার সপ্তাহের মধ্যে তাদের কাছে রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। এরইমধ্যে চিঠি দিল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনও।

চিঠিতে লেখা হয়েছে, গত ৯ অগস্ট ছাত্রের মৃত্য়ুর ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ করা হোক। একইসঙ্গে তদন্ত করে সাতদিনের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতেও বলা হয়েছে। এর আগে রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনও চিঠি দেয় কর্তৃপক্ষকে। তারাও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের জবাবে বিরক্ত। অন্যদিকে নতুন করে চিঠি পাঠিয়েছে ইউজিসি। ছাত্রমৃত্যুর তদন্তে যাদবপুরের পাঠানো প্রথম রিপোর্টে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন। সমস্ত নিয়মকানুন মানা হয়েছিল কি না তার বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উত্তর দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রথমবর্ষের ছাত্রমৃত্যুর পর থেকেই তোলপাড় যাদবপুর। ঘটনার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে জবাব তলব করেছিল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন বা UGC। রাজ্যে আসারও কথা ছিল ইউজিসির সদস্যদের। যদিও রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু বলেছিলেন, “আমরা ইউজিসিকে যে প্রাথমিক রিপোর্ট পাঠিয়েছিলাম তারা তাতে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। আমাদের নিয়মিত রিপোর্ট পাঠাতে বলেছে। ওরা আসছে না।” যদিও এবার ১২টি প্রশ্নের উত্তর চাওয়া হয়েছে। মূলত র‍্যাগিং ঠেকাতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, উত্তর চায় ইউজিসি।

Next Article