হাওড়া: পুরমন্ত্রী গিয়ে কথা দিয়েছিলেন সোমবার থেকেই খুলে দেওয়া হবে পোড়া মঙ্গলাহাট। কথামতোই আজ থেকে তা খুলে গেল। পুজোর আগে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে হাট। সোমবার থেকে ব্যবসায়ীরা পোড়া হাটে ত্রিপল টাঙিয়ে নিজেদের জায়গায় নতুন করে ব্যবসা শুরু করলনে। অন্যদিকে মঙ্গলাহাটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে আটক করেছে হাওড়া থানার পুলিশ। আটক ওই ব্যক্তির নাম ধানু। তিনি ওড়িশার বাসিন্দা। মঙ্গলাহাটে তিনিও ব্যবসা করেন। অগ্নিকাণ্ডে বাকি দোকান পুড়লেও ধানুর দোকান পোড়েনি। তিনি ব্যবসায়ীদের মালপত্র জমা রাখতেন। অভিযোগ, আগুন লাগার আগেই ধানু ১৫০ বস্তা জিনিস সরিয়ে নেন। এদিকে যাঁরা তাঁর কাছে জিনিস রেখেছিলেন, অগ্নিকাণ্ডের পর বারবার ফোন করলেও এড়িয়ে পালাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। সোমবার তাঁকে দেখতে পেয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। যদিও ধানুর দাবি, তাঁকে সন্দেহ করার কোনও কারণই নেই।
গত ২০ জুলাই মধ্যরাতে ভয়াবহ আগুন লাগে কয়েক দশকের পুরনো এই হাটে। পুড়ে খাক হয়ে যায় আড়াই হাজারের বেশি দোকান। ১৭ দিন পর নতুন করে দিশার আলো দেখছেন ব্যবসায়ীরা। যেখানে আগুন লেগেছিল, সবটা পরিষ্কার করে আবারও পসার সাজাতে সময় লেগেছে ঠিকই। তবে পুজোর আগে ব্যবসা শুরু করতে পেরে খুশি তাঁরা। তবে সবাই এখনই বসতে পারেননি। ৭৫ শতাংশের মতো দোকান এদিন খোলা হয়। তবে ব্যবসা পুরোপুরি জমে উঠতে সময় লাগবে বলেই মত তাঁদের।
মঙ্গলাহাটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সিআইডির হাতে তদন্তভার দিয়েছে রাজ্য। অন্যদিকে ফরেন্সিক দলও দফায় দফায় দিয়ে নমুনা সংগ্রহ করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন ২১ জুলাই। প্রস্তাব দিয়েছিলেন, চাইলে ব্যবসায়ীরা সরকারি প্রকল্পে ঋণ নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে তাতে সম্মতি দেননি তাঁরা। এদিন নিজেদের মতো করেই সামর্থ্য অনুযায়ী দোকান পেতেছেন।
হাওড়া: পুরমন্ত্রী গিয়ে কথা দিয়েছিলেন সোমবার থেকেই খুলে দেওয়া হবে পোড়া মঙ্গলাহাট। কথামতোই আজ থেকে তা খুলে গেল। পুজোর আগে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে হাট। সোমবার থেকে ব্যবসায়ীরা পোড়া হাটে ত্রিপল টাঙিয়ে নিজেদের জায়গায় নতুন করে ব্যবসা শুরু করলনে। অন্যদিকে মঙ্গলাহাটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে আটক করেছে হাওড়া থানার পুলিশ। আটক ওই ব্যক্তির নাম ধানু। তিনি ওড়িশার বাসিন্দা। মঙ্গলাহাটে তিনিও ব্যবসা করেন। অগ্নিকাণ্ডে বাকি দোকান পুড়লেও ধানুর দোকান পোড়েনি। তিনি ব্যবসায়ীদের মালপত্র জমা রাখতেন। অভিযোগ, আগুন লাগার আগেই ধানু ১৫০ বস্তা জিনিস সরিয়ে নেন। এদিকে যাঁরা তাঁর কাছে জিনিস রেখেছিলেন, অগ্নিকাণ্ডের পর বারবার ফোন করলেও এড়িয়ে পালাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। সোমবার তাঁকে দেখতে পেয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। যদিও ধানুর দাবি, তাঁকে সন্দেহ করার কোনও কারণই নেই।
গত ২০ জুলাই মধ্যরাতে ভয়াবহ আগুন লাগে কয়েক দশকের পুরনো এই হাটে। পুড়ে খাক হয়ে যায় আড়াই হাজারের বেশি দোকান। ১৭ দিন পর নতুন করে দিশার আলো দেখছেন ব্যবসায়ীরা। যেখানে আগুন লেগেছিল, সবটা পরিষ্কার করে আবারও পসার সাজাতে সময় লেগেছে ঠিকই। তবে পুজোর আগে ব্যবসা শুরু করতে পেরে খুশি তাঁরা। তবে সবাই এখনই বসতে পারেননি। ৭৫ শতাংশের মতো দোকান এদিন খোলা হয়। তবে ব্যবসা পুরোপুরি জমে উঠতে সময় লাগবে বলেই মত তাঁদের।
মঙ্গলাহাটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সিআইডির হাতে তদন্তভার দিয়েছে রাজ্য। অন্যদিকে ফরেন্সিক দলও দফায় দফায় দিয়ে নমুনা সংগ্রহ করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন ২১ জুলাই। প্রস্তাব দিয়েছিলেন, চাইলে ব্যবসায়ীরা সরকারি প্রকল্পে ঋণ নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে তাতে সম্মতি দেননি তাঁরা। এদিন নিজেদের মতো করেই সামর্থ্য অনুযায়ী দোকান পেতেছেন।