হাওড়া: এক বেসরকারি নেশামুক্তি কেন্দ্রের আবাসিকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হাওড়ার দাসনগরে। হাওড়ার বাউড়িয়া বুড়িখালি এলাকার বাসিন্দা ৪০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি। মঙ্গলবার তাঁকে শারীরিক অসুস্থতার জন্য নেশামুক্তি কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছিল। বুধবারই বাড়িতে মৃত্যুর খবর পৌঁছয়। নিহতের পরিবারের দাবি, পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে তাঁদের ছেলেকে। ইতিমধ্যে নেশামুক্তি কেন্দ্রের একটি সিসিটিভি ফুটেজও সামনে এসেছে। যা সামনে রেখে শুরু হয়েছে তদন্ত। যদিও মারধরের কথা অস্বীকার করেছে কর্তৃপক্ষ।
নিহতের দাদার দাবি, হাত পা বাঁধা অবস্থায় মৃতদেহটি উদ্ধার হয়েছে। এমনকী মৃত্যুর অনেক পরে বাড়িতে খবর দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ তাঁদের। বলা হয় হার্ট অ্যাটাকে মারা গিয়েছেন। এরপরই দাসনগর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। ইতিমধ্যেই চারজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
যদিও কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই ব্যক্তিকে মারধর করা হয়নি। যাঁরা ওই ব্যক্তিকে হেনস্থা করছিলেন, তাঁদের মারধর করা হয়েছে। নেশামুক্তি কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্যক্তি বলেন, “মারধরের পর মারা যায়নি। তাহলে ৩.১৫ অবধি বেঁচে থাকতেন না। ওই ব্যক্তি এমনিই অসুস্থ। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।” যদিও অভিযোগ, ওই ব্যক্তি মারা গেলেও প্রথমে থানায় খবর দেয়নি কর্তৃপক্ষ। প্রশ্ন উঠছে, এত বড় ঘটনার পর কেন পুলিশকে জানাতে গড়িমসি? নিহতের পরিবারের দাবি, ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। সে কারণেই পুলিশের কাছ থেকে গোপনীয়তা রক্ষার চেষ্টা।
হাওড়া: এক বেসরকারি নেশামুক্তি কেন্দ্রের আবাসিকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হাওড়ার দাসনগরে। হাওড়ার বাউড়িয়া বুড়িখালি এলাকার বাসিন্দা ৪০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি। মঙ্গলবার তাঁকে শারীরিক অসুস্থতার জন্য নেশামুক্তি কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছিল। বুধবারই বাড়িতে মৃত্যুর খবর পৌঁছয়। নিহতের পরিবারের দাবি, পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে তাঁদের ছেলেকে। ইতিমধ্যে নেশামুক্তি কেন্দ্রের একটি সিসিটিভি ফুটেজও সামনে এসেছে। যা সামনে রেখে শুরু হয়েছে তদন্ত। যদিও মারধরের কথা অস্বীকার করেছে কর্তৃপক্ষ।
নিহতের দাদার দাবি, হাত পা বাঁধা অবস্থায় মৃতদেহটি উদ্ধার হয়েছে। এমনকী মৃত্যুর অনেক পরে বাড়িতে খবর দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ তাঁদের। বলা হয় হার্ট অ্যাটাকে মারা গিয়েছেন। এরপরই দাসনগর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। ইতিমধ্যেই চারজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
যদিও কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই ব্যক্তিকে মারধর করা হয়নি। যাঁরা ওই ব্যক্তিকে হেনস্থা করছিলেন, তাঁদের মারধর করা হয়েছে। নেশামুক্তি কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্যক্তি বলেন, “মারধরের পর মারা যায়নি। তাহলে ৩.১৫ অবধি বেঁচে থাকতেন না। ওই ব্যক্তি এমনিই অসুস্থ। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।” যদিও অভিযোগ, ওই ব্যক্তি মারা গেলেও প্রথমে থানায় খবর দেয়নি কর্তৃপক্ষ। প্রশ্ন উঠছে, এত বড় ঘটনার পর কেন পুলিশকে জানাতে গড়িমসি? নিহতের পরিবারের দাবি, ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। সে কারণেই পুলিশের কাছ থেকে গোপনীয়তা রক্ষার চেষ্টা।