Justice Abhijit Ganguly: বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে ফের ‘বুলডোজ়ার’ দাওয়াই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

Shrabanti Saha | Edited By: Soumya Saha

Aug 19, 2023 | 12:13 PM

Illegal Construction: আগামী ২২ অগস্টের মধ্যে ওই বেআইনি নির্মাণ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নির্দেশ অমান্য করে পুরসভার বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে আদালত অবমাননার মামলা হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। পুরসভা চাইলে বুলডোজারও ব্যবহার করতে পারে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি।

Justice Abhijit Ganguly: বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে ফের বুলডোজ়ার দাওয়াই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের
কলকাতা হাইকোর্ট
Image Credit source: টিভি নাইন বাংলা

Follow Us

জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং: ফের একবার বুলডোজার দাওয়াই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। কলকাতার পর এবার কালিম্পঙেও। এই সপ্তাহে কলকাতা হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্য়ায়। সেখানেই গত বৃহস্পতিবার কালিম্পং পুরসভা এলাকায় বেআইনি নির্মাণের অভিযোগ সংক্রান্ত একটি মামলায় বুলডোজ়ার ব্যবহারের পরামর্শ দিতে দেখা গেল বিচারপতিকে। আগামী ২২ অগস্টের মধ্যে ওই বেআইনি নির্মাণ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। নির্দেশ অমান্য করে পুরসভার বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে আদালত অবমাননার মামলা হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। পুরসভা চাইলে বুলডোজারও ব্যবহার করতে পারে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি।

অভিযোগ উঠেছে, কালিম্পং পুরসভার থেকে অনুমতি না নিয়েই বেআইনিভাবে একটি নির্মাণ করা হয়েছিল। সেই নিয়ে আগেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বীরবাহাদুর বলন নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা। সেই মামলায় ইতিমধ্যেই আদালত নির্দেশ দিয়েছিল বেআইনি ওই নির্মাণটি ভেঙে ফেলার জন্য। সোমবার ওই নির্মাণটি ভাঙার কথা ছিল। কিন্তু তা না হওয়ায় বিষয়টি ফের আদালতের নজরে আনেন মামলাকারী। ভবনের একটি অংশ ভাঙা হয়েছিল, সম্পূর্ণ ভবন নয়। সেই মামলাতেই পুরসভার এক্সিকিউটিভ অফিসারকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল আদালতে। আদালতের নির্দেশের পরও কেন তা কার্যকর হয়নি, তা জানতে চায় হাইকোর্ট। কালিম্পং পুরসভার এক্সিকিউটিভ অফিসার সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় আদালতে জানান, প্রথমে পুরসভা মনে করেছিল ওই নির্মাণের একটি অংশ বেআইনি। পরে জানা যায়, পুরো বিল্ডিংটিই বেআইনিভাবে তৈরি হয়েছে।

এমন অবস্থায় পুরসভা কর্তপক্ষের পুরো বিল্ডিংটি ভাঙার জন্য অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন বলে জানায় আদালতে। অন্তত পাঁচদিন যাতে সময় দেওয়া হয় সেই আর্জি জানানো হয়। সেই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্য়ায় ২২ অগস্ট বিকেল ৪টের মধ্যে বেআইনি নির্মাণটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন এবং তারপর আদালতে রিপোর্ট জমা দিতে হবে পুরসভাকে।

Next Article