মালদা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় থরে থরে টাকার বান্ডিল দেখা গিয়েছিল। সেই দৃশ্য আজও স্পষ্ট রাজ্যবাসীর মনে। আর এরই মধ্যে ফের টাকার বান্ডিল। মোটা মোটা টাকার বান্ডিলের ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর এই নিয়েই শোরগোল মালদার কালিয়াচক। বুধবার সেখানে পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন ছিল। আর এই দিনেই সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে টাকা নেওয়ার এই ভিডিয়ো। দাবি করা হচ্ছে, যিনি টাকা নিচ্ছেন তিনি এলাকার তৃণমূল নেতা। মালদার কালিয়াচক-১ ব্লকের গয়েশবাড়ি অঞ্চল সভাপতি হাজি মীরাজুল বসনি টাকা নিচ্ছেন বলে অভিযোগ তৃণমূলেরই একাংশের। অভিযোগ, লাখ লাখ টাকায় পঞ্চায়েত প্রধানের পদ বিক্রি করা হয়েছে। অভিযোগ তুলছেন তৃণমূলেরই কেউ কেউ। যদিও এই ভাইরাল ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার সময় পর্যন্ত ওই অঞ্চল সভাপতিরও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, এবারের পঞ্চায়েত ভোটে দেদার টাকার খেলা হয়েছে বলে বার বার অভিযোগ তুলেছে বিরোধী দলগুলি। আর এরই মধ্যে মালদার কালিয়াচকে ভাইরাল হওয়া এই ভিডিয়ো ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, একটি ঘরের মধ্যে খাটের উপরে বসে রয়েছেন দুই ব্যক্তি। একজন টাকার বান্ডিল গুণছেন, অন্যজন সেই টাকার বান্ডিল হাতে নিচ্ছেন। টিভি নাইন বাংলা এই ভাইরাল ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি। তবে তৃণমূলের একাংশের অভিযোগ, যাঁকে দেখা যাচ্ছে তিনি দলের গয়েশবাড়ি অঞ্চল সভাপতি হাজি মীরাজুল বসনি। দলের একাংশের এও অভিযোগ, টাকা নিয়ে পঞ্চায়েত প্রধান করার টোপ দিয়েছেন তিনি।
এক বিক্ষুব্ধ অভিযোগকারী বলেছেন, ‘তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মীরাজুল বসনি সাহেব আমাদের সঙ্গে অন্যায় করেছেন। আমরা এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করছি।’ আর এক অভিযোগকারী বলছেন, পঞ্চায়েতে পদ পাওয়ার জন্য পাঁচ জন দাবিদার ছিল। তাঁদের থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। কারও থেকে ১০ লাখ, কারও থেকে ১৪ লাখ, কারও থেকে ১৫ লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। যদিও এই নিয়ে ওই অঞ্চল সভাপতির কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
তবে টিভি নাইন বাংলার প্রতিনিধি তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র আশিস কুণ্ডুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, এই ধরনের কোনও অভিযোগ এখনও তাঁর কাছে যায়নি। বলেন, ‘এই ধরনের কোনও অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। অভিযোগ এলে তা খতিয়ে দেখা হবে। যদি এমন কোনও ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মালদা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় থরে থরে টাকার বান্ডিল দেখা গিয়েছিল। সেই দৃশ্য আজও স্পষ্ট রাজ্যবাসীর মনে। আর এরই মধ্যে ফের টাকার বান্ডিল। মোটা মোটা টাকার বান্ডিলের ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর এই নিয়েই শোরগোল মালদার কালিয়াচক। বুধবার সেখানে পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন ছিল। আর এই দিনেই সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে টাকা নেওয়ার এই ভিডিয়ো। দাবি করা হচ্ছে, যিনি টাকা নিচ্ছেন তিনি এলাকার তৃণমূল নেতা। মালদার কালিয়াচক-১ ব্লকের গয়েশবাড়ি অঞ্চল সভাপতি হাজি মীরাজুল বসনি টাকা নিচ্ছেন বলে অভিযোগ তৃণমূলেরই একাংশের। অভিযোগ, লাখ লাখ টাকায় পঞ্চায়েত প্রধানের পদ বিক্রি করা হয়েছে। অভিযোগ তুলছেন তৃণমূলেরই কেউ কেউ। যদিও এই ভাইরাল ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার সময় পর্যন্ত ওই অঞ্চল সভাপতিরও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, এবারের পঞ্চায়েত ভোটে দেদার টাকার খেলা হয়েছে বলে বার বার অভিযোগ তুলেছে বিরোধী দলগুলি। আর এরই মধ্যে মালদার কালিয়াচকে ভাইরাল হওয়া এই ভিডিয়ো ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, একটি ঘরের মধ্যে খাটের উপরে বসে রয়েছেন দুই ব্যক্তি। একজন টাকার বান্ডিল গুণছেন, অন্যজন সেই টাকার বান্ডিল হাতে নিচ্ছেন। টিভি নাইন বাংলা এই ভাইরাল ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি। তবে তৃণমূলের একাংশের অভিযোগ, যাঁকে দেখা যাচ্ছে তিনি দলের গয়েশবাড়ি অঞ্চল সভাপতি হাজি মীরাজুল বসনি। দলের একাংশের এও অভিযোগ, টাকা নিয়ে পঞ্চায়েত প্রধান করার টোপ দিয়েছেন তিনি।
এক বিক্ষুব্ধ অভিযোগকারী বলেছেন, ‘তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মীরাজুল বসনি সাহেব আমাদের সঙ্গে অন্যায় করেছেন। আমরা এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করছি।’ আর এক অভিযোগকারী বলছেন, পঞ্চায়েতে পদ পাওয়ার জন্য পাঁচ জন দাবিদার ছিল। তাঁদের থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। কারও থেকে ১০ লাখ, কারও থেকে ১৪ লাখ, কারও থেকে ১৫ লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। যদিও এই নিয়ে ওই অঞ্চল সভাপতির কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
তবে টিভি নাইন বাংলার প্রতিনিধি তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র আশিস কুণ্ডুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, এই ধরনের কোনও অভিযোগ এখনও তাঁর কাছে যায়নি। বলেন, ‘এই ধরনের কোনও অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। অভিযোগ এলে তা খতিয়ে দেখা হবে। যদি এমন কোনও ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’