দুর্গাপুর: দুর্গাপুরের অন্ডালে কাজী নজরুল ইসলাম বিমানবন্দরের উদ্বোধন হল নতুন কার্গো টার্মিনালের। কোভিড পরবর্তী সময়ে এখান থেকে ক্রমেই বেড়েছে উড়ান। যাত্রী পরিষেবার পাশাপাশি এবার পণ্য পরিবহণেও গতি আনতে এই উদ্যোগ। দিল্লি, মুম্বইয়ের পর এখন পাঁচ জায়গার বিমান ওঠানামা করছে অন্ডাল বিমানবন্দরে। এবার নয়া পালক। যাত্রীবাহী বিমান পরিষেবার পাশাপাশি এবার পণ্যবাহী বিমান পরিষেবার সূচনা হল। মন্ত্রী শশী পাঁজা সোমবার এই কার্গো টার্মিনালের উদ্বোধন করেন। বছরে ২৫ হাজার মেট্রিক টন পণ্য এই কার্গো টার্মিনাল ধরে পরিবহণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
অত্যন্ত আধুনিকমানের এই টার্মিনাল। লজিস্টিক শিল্পের বৃদ্ধিকে মাথায় রেখেই এই পরিকল্পনা বলে খবর। এক্স-বিআইএস মেশিন, সর্বক্ষণের সিসিটিভির নজরদারি, অত্যাধুনিক অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা, অতিরিক্ত অফিসের জন্য জায়গা রয়েছে এই কার্গো টার্মিনালে। এয়ার কার্গো চলাচল যাতে মসৃণ হয় সে কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে এটি।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, বিমানবন্দরের এই কার্গো টার্মিনাল সারাদেশে বাণিজ্য তথা দ্রুত পণ্য নিয়ে আমদানি ও রফতানিকে সহজ করে তুলবে। ফল, কাঁচা সবজি, মাছ, রোজকার ই-কমার্স, ওষুধ, চিকিৎসার সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি, নানা যন্ত্রাংশ, খুচরো জিনিসপত্র দ্রুততার সঙ্গে দেশের অন্য প্রান্তে আমদানি-রফতানি হবে এই কার্গো টার্মিনাল ধরে। একেবারে জাতীয় সড়কের পাশে এই বিমানবন্দর। ফলে পচনশীল পণ্য যাতায়াতের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সুবিধা মিলবে। পরিবহণের খরচও বাঁচানো যাবে অনেকটাই। সর্বোপরি, বাড়বে যাত্রীবাহী বিমানের চলাচলও।
মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, “ইন্ডিগো বিমানসংস্থার কার্গোর যাতায়াত শুরু হয়েছে। এরপর স্পাইস জেটও করবে। যেসব বিমান সংস্থা এই বিমানবন্দর ব্যবহার করবে তাদের এই কার্গো ব্যবহারেরও সুবিধা হবে। কার্গো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা থেকেও মাছ, ফল, মিষ্টি, ই-কমার্স রফতানি হবে।”
দুর্গাপুর: দুর্গাপুরের অন্ডালে কাজী নজরুল ইসলাম বিমানবন্দরের উদ্বোধন হল নতুন কার্গো টার্মিনালের। কোভিড পরবর্তী সময়ে এখান থেকে ক্রমেই বেড়েছে উড়ান। যাত্রী পরিষেবার পাশাপাশি এবার পণ্য পরিবহণেও গতি আনতে এই উদ্যোগ। দিল্লি, মুম্বইয়ের পর এখন পাঁচ জায়গার বিমান ওঠানামা করছে অন্ডাল বিমানবন্দরে। এবার নয়া পালক। যাত্রীবাহী বিমান পরিষেবার পাশাপাশি এবার পণ্যবাহী বিমান পরিষেবার সূচনা হল। মন্ত্রী শশী পাঁজা সোমবার এই কার্গো টার্মিনালের উদ্বোধন করেন। বছরে ২৫ হাজার মেট্রিক টন পণ্য এই কার্গো টার্মিনাল ধরে পরিবহণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
অত্যন্ত আধুনিকমানের এই টার্মিনাল। লজিস্টিক শিল্পের বৃদ্ধিকে মাথায় রেখেই এই পরিকল্পনা বলে খবর। এক্স-বিআইএস মেশিন, সর্বক্ষণের সিসিটিভির নজরদারি, অত্যাধুনিক অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা, অতিরিক্ত অফিসের জন্য জায়গা রয়েছে এই কার্গো টার্মিনালে। এয়ার কার্গো চলাচল যাতে মসৃণ হয় সে কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে এটি।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, বিমানবন্দরের এই কার্গো টার্মিনাল সারাদেশে বাণিজ্য তথা দ্রুত পণ্য নিয়ে আমদানি ও রফতানিকে সহজ করে তুলবে। ফল, কাঁচা সবজি, মাছ, রোজকার ই-কমার্স, ওষুধ, চিকিৎসার সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি, নানা যন্ত্রাংশ, খুচরো জিনিসপত্র দ্রুততার সঙ্গে দেশের অন্য প্রান্তে আমদানি-রফতানি হবে এই কার্গো টার্মিনাল ধরে। একেবারে জাতীয় সড়কের পাশে এই বিমানবন্দর। ফলে পচনশীল পণ্য যাতায়াতের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সুবিধা মিলবে। পরিবহণের খরচও বাঁচানো যাবে অনেকটাই। সর্বোপরি, বাড়বে যাত্রীবাহী বিমানের চলাচলও।
মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, “ইন্ডিগো বিমানসংস্থার কার্গোর যাতায়াত শুরু হয়েছে। এরপর স্পাইস জেটও করবে। যেসব বিমান সংস্থা এই বিমানবন্দর ব্যবহার করবে তাদের এই কার্গো ব্যবহারেরও সুবিধা হবে। কার্গো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা থেকেও মাছ, ফল, মিষ্টি, ই-কমার্স রফতানি হবে।”