Akshay Kumar Controversy: বর্ণবিদ্বেষ? সেটে অভিনেত্রীকে নিয়ে ঠাট্টা, নিজের ভুলে বিন্দুমাত্র লজ্জিত নন অক্ষয়
Gossip: সাল ১৯৯৪, তখন অক্ষয় কুমার ব্যস্ত 'ইক্কে পে ইক্কা' ছবির কাজে। এই ছবিতেই অভিনেত্রী ছিলেন শান্তি প্রিয়া। তবে শুটিং সেটে এক অন্য ছবির সাক্ষী থাকতেন তিনি মাঝে মধ্যেই।
অক্ষয় কুমার, কেরিয়ারের শুরু থেকেই একের পর এক হিট ঝবি যাঁর ঝুলিতে, বলিউডের সেই হটস্টারকে মন দিয়েছিলেন বহু নায়িকা। অধিকাংশের সঙ্গেই রাতারাতি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তেন তিনি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে একাধিক নায়িকাকে ডেট করার খবরও মিলেছিল ৯০ দশকে। তখন সেটে অক্ষয় কুমারের দাপটই আলাদা। তাই বোধ হয় তাঁর ভুল থাকতে পারে না। যে অক্ষয় কুমার বর্তমানে ন্যায় নীতির কথা বলে, সরকারি প্রকল্পের মুখ, সেই অক্ষয় কুমারের ৯০ দশকের স্বরূপটা সামনে আনলেন তারই অভিনেত্রী শান্তি প্রিয়া। সাল ১৯৯৪, তখন অক্ষয় কুমার ব্যস্ত ইক্কে পে ইক্কা ছবির কাজে। এই ছবিতেই অভিনেত্রী ছিলেন শান্তি প্রিয়া। তবে শুটিং সেটে এক অন্য ছবির সাক্ষী থাকতেন তিনি মাঝে মধ্যেই।
সিদ্ধার্থ কননের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে নিজের মনের কোণে জমে থাকা আক্ষেপ উগরে দিলেন অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, ”এটা খুব স্পর্শকাতর বিষয়। তিনি হয়তো বুঝতে পারেননি। প্রত্যেকের সামনে তিনি আমার হাঁটুর প্রসঙ্গ তোলেন। হঠাৎ বলে বসেন, ‘এবাবা কী কালো, তুমি কি কোথাও চোট পেয়েছ? তুমি কি হোঁচোট খেয়েছিলে?’ উত্তরে আমি বলেছিলাম, ‘না তো, কেন?’ তিনি বললেন– ‘তাহলে কী হয়েছে? তোমার হাঁটু এত কালো কেন? এটা কী ব্লাড জমে রয়েছে?” এখানে না থেমে তিনি বলেই চললেন, দিদিকে নিয়েও এভাবেই লেখা হত। তখন ইন্ডাস্ট্রিটা এমনই ছিল। গালে কটা ব্রণ হয়েছে, সেগুলো গুনে গুনে লেখাও হত। ফলে সেই সময় তিনি মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলেন এই সমস্ত বিষয়ের জন্য। আর এই মজা করার জন্য অক্ষয় কুমার একটা সাধারণ ক্ষমা চাইবারও প্রয়োজন মনে করেননি বলেই এদিন সাক্ষাৎকারে দাবি করেন অভিনেত্রী।