Hyundai Venue-এর একটি Knight Edition লঞ্চ হল ভারতে, দাম 10 লাখ টাকা
লেটেস্ট Knight Edition-এর দাম শুরু হচ্ছে 10 লাখ টাকা থেকে এবং তা 13.48 লাখ টাকা পর্যন্ত যাচ্ছে। এই দাম এক্স-শোরুমের। মোট তিনটি বোর্ড ট্রিমে অফার করা হবে Hyundai Venue গাড়িটি- S(O), SX এবং SX(O)।
Hyundai Venue-র একটি নতুন এডিশন লঞ্চ হল ভারতে। এটি কোরিয়ান ব্র্যান্ডের Venue গাড়িটির তৃতীয় মডেল, যার নাম Knight Edition। লেটেস্ট এডিশনের দাম শুরু হচ্ছে 10 লাখ টাকা থেকে এবং তা 13.48 লাখ টাকা পর্যন্ত যাচ্ছে। এই দাম এক্স-শোরুমের। মোট তিনটি বোর্ড ট্রিমে অফার করা হবে Hyundai Venue গাড়িটি- S(O), SX এবং SX(O)।
Hyundai Venue Knight Edition: এক্সটিরিয়ার
ভেন্যু নাইট এডিশনে অল-ব্ল্যাক এক্সটিরিয়ার থিম রয়েছে। ফ্রন্ট গ্রিল, ORVM, শার্ক-ফিন অ্যান্টেনা, স্কিড প্লেট এবং অ্যালয় হুইল/হুইল ইত্যাদির সবকিছুই ব্ল্যাক পেইন্টে দেওয়া হয়েছে। চারটি মনোটোন এবং একটি ডুয়াল টোন কালার অপশনে অফার করা হচ্ছে গাড়িটি, যার মধ্যে রয়েছে অ্যাবিস ব্ল্যাক, অ্যাটলাস হোয়াইট, টাইটান গ্রে, ফিয়ারি রেড এবং অ্যাবিস ব্ল্যাক সহযোগে ফিয়ারি রেড।
নতুন কালার স্কিমগুলির পাশাপাশি Hyundai এই গাড়িটির এক্সটিরিয়ারে একাধিক পরিবর্তনও করেছে। গাড়িটির সামনে এবং পিছনের বাম্পারে ব্র্যাস কালার্ড ইনসার্ট দেওয়া হয়েছে। সামনের চাকা এবং রুফ রেইল, একটি নাইট এমব্লেম, হুন্ডাই লোগো এবং ভেন্যু এমব্লেমের ফিনিশিং এই মডেলের জন্য ডার্ক ক্রোমে করা হয়েছে। পাশাপাশি থাকছে রেড ফ্রন্ট ব্রেক ক্যালিপার্স এবং বডি কালার্ড ডোর হ্যান্ডেলস।
Hyundai Venue Knight Edition: ইন্টিরিয়ার, ফিচার্স
ভেন্যু নাইট এডিশনের কেবিনের অভ্যন্তরীণ অংশের সঙ্গে তার বাইরের অংশের সাযুজ্য রাখার জন্য একটি সম্পূর্ণ কালো কেবিন দেওয়া হয়েছে। রয়েছে ব্র্যাস কালারের ইনসার্ট সহ একটি এক্সক্লুসিভ কালো সিট। অতিরিক্ত সংযোজন হিসেবে রয়েছে স্পোর্টি মেটাল প্যাডেল এবং 3D ডিজাইনার। Venue Knight Edition-এর ইকুইপমেন্ট একই থাকছে। সাধারণ মডেলের মতোই এতে রয়েছে ডুয়াল ক্যামেরা সহ একটি ড্যাশক্যাম এবং টপ-স্পেক ভ্যারিয়েন্টে স্বয়ংক্রিয় IRVM যোগ করা হয়েছে।
Hyundai Venue Knight Edition: ইঞ্জিনের স্পেসিফিকেশন
লেটেস্ট এডিশনটিতে দুটি ইঞ্জিনের অপশন রয়েছে। তার একটি হল 1.2 লিটারের কাপ্পা ন্যাচেরালি অ্যাসপিরেটেড পেট্রল ইঞ্জিন এবং 1.0 লিটারের GDi টার্বোচার্জড পেট্রল ইঞ্জিন। প্রথম অপশনটি 82 bhb এবং 114 Nm পিক টর্ক দিতে পারে, যা পেয়ার করা রয়েছে একটি 5-স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ারবক্সের সঙ্গে।
অন্য দিকে টার্বোচার্জড মোটরটি 118 bhp এবং 172 Nm পিক টর্ক দিতে পারে। ট্রান্সমিশন ডিউটির জন্য বাইকটিতে রয়েছে ছয় স্পিডের ক্লাচলেস ম্যানুয়াল বা 7-স্পিড DCT অটোমেটিক গিয়ারবক্স।