Recruitment Scam: জেলায় জেলায় CBI স্ক্যানারে মাস্টারমশাইরা, এবার তলব শিলিগুড়ির ২২ প্রাথমিক শিক্ষককে

CBI Probe in Recruitment Scam: এবার শিলিগুড়ি শিক্ষা জেলার অন্তর্গত ২২ জন প্রাথমিক শিক্ষককে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা ডেকে পাঠিয়েছেন বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। ২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগ মামলার তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যই ওই শিলিগুড়ির ওই শিক্ষকদের তলব করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

Recruitment Scam: জেলায় জেলায় CBI স্ক্যানারে মাস্টারমশাইরা, এবার তলব শিলিগুড়ির ২২ প্রাথমিক শিক্ষককে
প্রতীকী ছবিImage Credit source: টিভি নাইন বাংলা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 10, 2023 | 4:53 PM

শিলিগুড়ি: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার স্ক্যানারে প্রাথমিকের শিক্ষকরাও। প্রথমে মুর্শিদাবাদের চার শিক্ষক গ্রেফতার। তারপর থেকে জেলায় জেলায় শিক্ষকদের তলব পড়ছে সিবিআই অফিসে। এবার শিলিগুড়ি শিক্ষা জেলার অন্তর্গত ২২ জন প্রাথমিক শিক্ষককে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা ডেকে পাঠিয়েছেন বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। ২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগ মামলার তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যই ওই শিলিগুড়ির ওই শিক্ষকদের তলব করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

প্রসঙ্গত, চার শিক্ষকের গ্রেফতারির পরের দিনই বাঁকুড়ার সাত শিক্ষককে ডেকে পাঠিয়েছিল সিবিআই। তাঁদের থেকে নথি সংগ্রহ করে বয়ান রেকর্ড করেছেন গোয়েন্দারা। বৃহস্পতিবার আবার কোচবিহার জেলার ৩০ জন প্রাথমিক শিক্ষককে নিজাম প্যালেসে সিবিআই অফিসে ডেকে পাঠানো হয়েছে। নথি-সহ হাজিরার জন্য বলা হয়েছে তাঁদের। আর এরই মধ্যে আরও শিক্ষককে তলব সিবিআইয়ের। এবার শিলিগুড়ির ২২ জন প্রাথমিক শিক্ষককে ডেকে পাঠালেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা।

তবে সূত্র মারফত খবর, এই ২২ জন শিক্ষক যে অভিযুক্ত, এমন ভাবছে না সিবিআই। মূলত ২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যাঁরা ২০২১ সালে কাজে যোগ দিয়েছেন, তাঁদের নিয়োগের পদ্ধতিগত বিষয়গুলিই খতিয়ে দেখতে চাইছে সিবিআই। সেই সূত্র ধরেই প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এদের তলব করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, এর আগে সিবিআই বিভিন্ন জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের থেকে নথি সংগ্রহ করেছিল। তারপর থেকেই বেশ কিছু শিক্ষককে চিহ্নিত করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। এই শিক্ষকরা পর্যায়ক্রমে কী কী পদ্ধতি পার করে কাজে যোগ দিয়েছেন, সেই বিষয়টি জানতে চাইছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। এই শিক্ষকদের দ্রুত নিজাম প্যালেসে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, জেলা শিক্ষা দফতরের থেকে সেই সংক্রান্ত নির্দেশিকাও সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।