Dhupguri: বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার ওদলাবাড়িতে, শাসকের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ বিজেপির
Odlabari: ওদলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতে মোট ৩০টি আসন। এরমধ্যে তৃণমূল ১৫টি পেয়েছিল, বিজেপি জেতে ১২টি। ২টি নির্দল ও ১টি কংগ্রেস। অভিযোগ, সোমবার বোর্ড গঠনের দিন চার বিজেপি সদস্য ও কংগ্রেসের সদস্যকে গ্রামে ঢুকতেই দেয়নি তৃণমূল।
ধূপগুড়ি: পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে একাধিক জায়গায় অশান্তির অভিযোগ উঠেছে। সোমবার গ্রামপঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন ছিল ওদলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতে। সেখানে তুমুল মারামারি হয় বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে। অভিযোগ, তৃণমূলের লোকজন বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যকে ভিতরে ঢুকতেই দেয়নি। যাতে বড় কোনও অশান্তি না হয় তার জন্য কড়া নিরাপত্তার বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছিল এলাকা। প্রচুর পুলিশ, র্যাফ মোতায়ন ছিল ওদলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায়। কিন্তু তারপরও অশান্তি রোখা গেল না। তৃণমূলের অবশ্য দাবি, যতটা বিজেপি দাবি করছে তেমনও কিছু হয়নি। তবে গোলমাল একটা হয়েছিল।
বিজেপির অভিযোগ, বোর্ড গঠনের জন্য তাদের সদস্যরা এলাকায় ঢুকতে গেলে বাধা দেওয়া হয়। তৃণমূলের লোকজন মারধর করে বলে অভিযোগ। বিজেপির দাবি, পুলিশকে জানিয়েও কাজ হয়নি। এদিকে মার খেয়ে বেশ কয়েকজন আহতও হন।
ওদলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতে মোট ৩০টি আসন। এরমধ্যে তৃণমূল ১৫টি পেয়েছিল, বিজেপি জেতে ১২টি। ২টি নির্দল ও ১টি কংগ্রেস। অভিযোগ, সোমবার বোর্ড গঠনের দিন চার বিজেপি সদস্য ও কংগ্রেসের সদস্যকে গ্রামে ঢুকতেই দেয়নি তৃণমূল। বিডিওকে বিষয়টি জানানোর পাশাপাশি মালবাজার থানায় যাওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা।
ওদলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান হন মৌমিতা ঘোষ ও উপপ্রধান তাসরুল হক। ওদলাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতি সুকান্ত চৌধুরী অবশ্য দাবি করেছেন, “সব মিথ্যা অভিযোগ। কাউকে মারধর করা হয়নি। বিজেপি নেতারা বহিরাগত লোকজন নিয়ে গ্রামপঞ্চায়েতে এসেছিল ঝামেলা করতে। তারই প্রতিবাদ করা হয়েছে।”