Justice Abhijit Gangopadhyay: মেখলিগঞ্জে গিয়েও হল না কাজ, রাত ৮ টায় বসল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস

Justice Abhijit Gangopadhyay: মেখলিগঞ্জ আদালতে পৌঁছে সেখানেও সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখবার চেষ্টা করেন। কিন্তু টেকনিক্যাল প্রবলেম এর জন্য সেখানেও ফুটেজ দেখতে পাননি বিচারপতি।

Justice Abhijit Gangopadhyay: মেখলিগঞ্জে গিয়েও হল না কাজ, রাত ৮ টায় বসল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়Image Credit source: টিভি নাইন বাংলা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 20, 2024 | 11:58 AM

জলপাইগুড়ি: মেখলিগঞ্জের পঞ্চায়েত ভোট মামলা কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) তাঁর এজলাসেই স্থানান্তরিত করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)। টেকনিক্যাল কারণে সিসিটিভি ফুটেজ না খোলায় তা কলকাতা হাইকোর্টে পাঠিয়ে সেখানকার এক্সপার্টদের দিয়ে খতিয়ে দেখবার পাশাপাশি উভয়পক্ষকে হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি। 

এদিন বিকালেই পঞ্চায়েত ভোট সংক্রান্ত একটি মামলার স্টং রুমের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখতে মেখলিগঞ্জ ছুটছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। স্ট্রং রুমে গন্ডগোল হয়েছে, এই মর্মেই কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ এলাকার  নির্দল সহ মোট ১০ জন  অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। এদিন সেই মামলা উঠেছিল জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এর এজলাসে। কিন্তু, এজলাসে জমা দেওয়া ভিডিও ফুটেজ কিছুতেই খুলছিল না। টেকনিক্যাল এক্সপার্টরা জানান মেখলিগঞ্জে বিশেষ সফটওয়্যার রয়েছে সেখানে গেলেই খোলা যাবে ফুটেজ। শোনা মাত্রই বিকাল ৩টা ৪০ মিনিট নাগাদ মেখলিগঞ্জ যান বিচারপতি।

মেখলিগঞ্জ আদালতে পৌঁছে  সেখানেও সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখবার চেষ্টা করেন। কিন্তু টেকনিক্যাল প্রবলেম এর জন্য সেখানেও ফুটেজ দেখতে পাননি। এরপর তিনি ফের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে ফিরে আসেন। রাত ৮ টায় ফের সার্কিট বেঞ্চের এজলাসে বসেন বিচারপতি। 

মামলাকারী পক্ষের আইনজীবী কুনালজিৎ ভট্টাচার্য বলেন, রাত ৮ টায় ফের আদালত বসলে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এই ফুটেজ কলকাতায় পাঠাবার নির্দেশ দিয়েঠেন। সেখানেই এক্সপার্টদের সাহায্য ফুটেজ দেখা হবে বলে জানিয়েছেন। অ্যাডিশনাল এডভোকেট জেনারেল জয়জিৎ চৌধুরী জানান. এই মামলা কলকাতা হাইকোর্টে নিজের এজলাসেই স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। পাশাপাশি রাজ্য সরকার এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে তিন সপ্তাহ এবং মামলাকারীদের তারপরের দু’সপ্তাহের মধ্যে ঘটনার জবাবদিহি করারও নির্দেশ দিয়েছেন।