JU Student Ragging: পুলিশ সূত্রে খবর, গাঁজা চাষের এই ছবি মোবাইল থেকে ডিলিট করা হয়েছিল। পরে তদন্তের সময় ডেটা রিকভারিতে মেলে তথ্য।
JU Student Death: প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার রাতেই যাদবপুর থানায় ডাক পড়ে ফেটসু নেতা অরিত্র ও গৌরবের। একইসঙ্গে ডাকা হয়েছিল এসএফআই নেতা রুদ্র চট্টোপাধ্যায়কে।
JU Student Ragging: প্রসঙ্গত, যাদবপুরের ছাত্রের রহস্যমৃত্যুর খবর সামনে আসার পরেই প্রথম সামনে এসেছিল একটি চিঠি। যাতে সই ছিল মৃত ছাত্রের। যদিও সেই সই তাঁর কিনা তা নিয়ে ঘনায় রহস্য।
JU Student Death: ওই পড়ুয়াকে যে বিবস্ত্র করে র্যাগিং করা হয়েছিল, সেই বিষয়ে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু তথ্যপ্রমাণ পুলিশের হাতে এসেছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। সেই মতো আলাদা করে র্যাগিং-এর ধারা যুক্ত করতে চাইছে পুলিশ।
Jadavpur University: একজনের প্রাণ চলে গিয়েছে। অন্যতম অভিযুক্ত দীপশেখর। কিন্তু তারপরও দীপশেখরের বাবা বলছেন, 'প্রাণ যদি কারও যায়, সেটা তো তাঁর ব্যাপার।'
JU: পুলিশ সূত্রে খবর, বিবস্ত্র অবস্থায় ওই ঘরে গিয়ে নিজেকে লুকোনোর চেষ্টা করেছিল ওই ছাত্র। যদিও সে সফল হয়নি। তদন্তকারী অফিসাররা মনে করছেন, ওই ৬৫ নম্বর ঘরে তার উপর অত্যাচার করা হয়ে থাকতে পারে।
JU Student Death: জানা গিয়েছে, রবিবার মেইন হস্টেল পরিদর্শনে যান অস্থায়ী উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ। তখনই ওই পড়ুয়াকে আতঙ্কিত দেখায়। সূত্রের খবর, পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর ফোন বাজেয়াপ্ত করতেই অস্বাভাবিক আচরণ করেন তিনি। গতকাল রাত্রিবেলা থেকেই মানসিক অস্থিরতা লক্ষ্য করা যায় তাঁর মধ্যে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথম বর্ষের ছাত্র মৃত্যুর পর ভাইরাল হওয়া চ্যাটে অরিত্রর নাম রয়েছে। ঘটনার দিন তিনি কোথায় ছিলেন, সেই প্রশ্ন উঠছে। তাঁকে আড়াল করার চেষ্টা চলছে কি না সেই প্রশ্নও ঘুরপাক খাচ্ছে।
PG: পিজি ছাত্রদের অভিযোগ, মেস কমিটি থাকে হস্টেলে। তাদের সঙ্গে কোনও আলোচনা না করেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। হস্টেল সুপারও বিষয়টি জানেন না বলে দাবি ছাত্রদের।
TMCP: তৃণমূল ছাত্র পরিষদের মূল দাবি, ক্যাম্পাসে সিসিটিভি লাগাতে হবে। ছাত্র নিরাপত্তায় ক্যামেরার ব্যবহারে মুক্তমনে কোনও হস্তক্ষেপের প্রশ্নই নেই বলে মনে করছে তারা। বরং ছাত্রছাত্রীদের সুরক্ষায় যদি অতিরিক্ত নজরদারি চলে, তাতে নিরাপত্তা বাড়বে।
JU: শনিবার এরমধ্যে ধৃত তিন ছাত্রকে তোলা হয় আদালতে। সেই সময় এক ছাত্র সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনেই 'মধ্যমা'ও দেখান। তিনিও মেইন হস্টেলেরই আবাসিক।
JU Student death: ইতিমধ্যে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন বারোজন। সূত্রের খবর, পুলিশের নজরে রয়েছেন আরও একাধিক। চলছে তদন্তের কাজ। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে একজন গ্রেফতার হওয়া অভিযুক্ত কীভাবে মিডিয়াকে দেখে এইভাবে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করলেন সেই বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে।